হা হা আসলে তা নয়, সাবমেরিনগুলি দেখতে সবুজ রঙের বলে অনেকেই এটিকে মজা করে পরিবেশবান্ধব গ্রিন সাবমেরিন বলে।

আকারের দিক দিয়ে বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাবমেরিন ফ্লিট নর্থ কোরিয়ার দখলে। যেটি সংখ্যায় প্রায় ৭০-৮০ টির মত!!! কিন্তু অধিকাংশ সাবমেরিনের প্রযুক্তি ই সেকেলের। আবার জেলেদের জালে সাবমেরিনের ধরা খাওয়ার রেকর্ড টাও তাদের ঝুঁলিতে 😁😁

হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন।

১৯৯৮ সালে নর্থ কোরিয়ান এই ইয়োগু ক্লাস সাবমেরিন দক্ষিন কোরীয় জেলেদের মাছ ধরার জালে আটকে পড়ার পর ২০১৬ সালে নেভাল এক্সারসাইজ চলাকালীন সময়ে উত্তর কোরিয়ার আরেকটি ইয়োগু ক্লাস সাবমেরিনের সাথে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলে উত্তর কোরিয়ান নেভি। সোজা কথায় বলতে গেলে সাবমেরিনটি এক্সারসাইজ চলাকালীন সময়ে হারিয়ে যায়। আর এর কোন হদিস এখনো মেলেনি!

সাবমেরিন পরিদর্শনে কিম জং উন

ইয়োগু ক্লাস সাবমেরিন গুলো উত্তর কোরিয়ার তৈরীকৃত বামন আকৃতির সাবমেরিন! এগুলোর সাইজ একেবারেই ছোট! ইরানের গাদির ক্লাসের থেকেও ছোট! মাত্র ২০ মিটার লম্বা এই সাব গুলো ৫/৬ জন স্পেশাল ফোর্স বহন করতে পারে।

সাবমার্জড অবস্থায় এই সাবমেরিনের ওজন মাত্র ৯০ টন এবং গতি মাত্র ০৪ নট! আর এগুলো ০২ টি ৫৩০মি.মি. টর্পেডো বহন করে!

ইরানের বহরেও এই সিরিজের ৪ টি সাবমেরিন সক্রিয় আছে!

Facebook Comments

comments